টুইটারে শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় লেখেন, ‘স্বর্ণযুগের আকাশে এক উজ্বল নক্ষত্র, চিরকালীন গানের সুরে অমর তাঁর কণ্ঠ! স্মরণে কিংবদন্তি মহম্মদ রফি।’
৩৯ বছর আগে আজকের দিনেই চিরতরে বিদায় নিয়েছিলেন কিংবদন্তী সঙ্গীত শিল্পী মহম্মদ রফি। তবে, আজও সবার মনে টাটকা মহম্মদ রফির সঙ্গীত। তাঁর সঙ্গীতের চাহিদা আজও রয়ে গিয়েছে। আজ বুধবার ৩১ জুলাই সঙ্গীত শিল্পীর ৩৯তম প্রয়ান দিবসে টুইট করে শ্রদ্ধা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
টুইট করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী মহম্মদ রফির মৃত্যুবার্ষিকীতে জানাই সশ্রদ্ধ প্রণাম।’ অন্যদিকে টুইট করে শ্রদ্ধা জানান অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। তিনি টুইট করে লেখেন, ‘স্বর্ণযুগের আকাশে এক উজ্বল নক্ষত্র, চিরকালীন গানের সুরে অমর তাঁর কণ্ঠ! স্মরণে কিংবদন্তি মহম্মদ রফি।’
১৯৮০ সালের ৩১ জুলাই বিদায় নেন কিংবদন্তী সঙ্গীত শিল্পী মহম্মদ রফি। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে খ্যাতির চূড়ায় থাকাকালীন আকস্মিকভাবে হৃদজনিত সমস্যায় মারা যান এই সঙ্গীতশিল্পী।|ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব মহম্মদ রফি। প্রায় চার দশকে তিনি ছাব্বিশ হাজারেরও অধিক চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন। সঙ্গীতকলায় অসামান্য অবদান রাখায় শ্রেষ্ঠ গায়ক হিসাবে জাতীয় পদক এবং ৬ বার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মহম্মদ রফি। শাস্ত্রীয় সঙ্গীত থেকে দেশাত্মবোধক গান, বিরহ-বিচ্ছেদ, উচ্চ মার্গের প্রেম-ভালোবাসা, কাওয়ালী, ভজন, গজলসহ বিভিন্ন গোত্রের গানে দক্ষতা ও পারদর্শীতা দেখিয়েছেন সমানভাবে। বিশেষ করে হিন্দি এবং উর্দু ভাষায় সমান দক্ষতা থাকায় তার গানগুলোতে বৈচিত্র্যতা এসেছে সমধিক। বাংলা ভাষায় করা তাঁর গান আজও সমানভাবে জনপ্রিয়। রফির গাওয়া নজরুলগীতিতে বুঁদ হয়েছে দু’পার বাংলাই।