বাংলায় শিল্পীর খোঁজে কেন্দ্রের এমএসএমই

< 1 - মিনিট |

প্রতিযোগিতা হবে চারটি নির্দিষ্ট বিভাগে।১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নাম/নমুনা নেওয়া হবে। কোনও শিল্পী এই চারটি বিভাগেও নাম দিতে পারেন

কে আর সি টাইমস ডেস্ক

দুর্গাপুজো ও দীপাবলীকে কেন্দ্র করে বাংলার শিল্পী অন্বেষণে ব্রতী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প (এমএসএমই) মন্ত্রক। এর জন্য তারা এই প্রথম প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। 

প্রতিযোগিতায় পরিবেশবান্ধব সামগ্রি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। অর্থাৎ, জৈব পচনশীল নয়, এ রকম জিনিস ব্যবহার করলে চলবে না। শুক্রবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এমএসএমই-র কলকাতার অধিকর্তা অজয় বন্দ্যোপাধ্যায় এ কথা জানিয়ে বলেন, প্রাপ্ত নমুনা ও আবেদন বেছে চারটি বিভাগে ১০ জন করে অর্থাৎ মোট ৪০ জনকে বেছে নেওয়া হবে। তাঁদের শিল্পসামগ্রি বাজারজাত এবং প্রয়োজনে রফতানির জন্য দেওয়া হবে সব রকম সুযোগ। ৪৪২৮৮৪৩৫৫-এ হোয়াটসঅ্যাপ করে শিল্পীরা যোগাযোগ করতে পারবেন। কোনও প্রবেশমূল্য নেই। 

প্রতিযোগিতা হবে চারটি নির্দিষ্ট বিভাগে। এগুলো হল উপহার, ডিজাইনার আউটফিট অর্থাৎ পোষাক, কস্টিউম জুয়েলারি এবং আধুনিক প্রকৃতিবান্ধব ব্যাগ। কোনও শিল্পী এই চারটি বিভাগেই নাম দিতে পারেন। ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নাম/নমুনা নেওয়া হবে। আগামী ১৩ আগস্ট কলকাতার বিটিরোডে আবেদনকারীদের একটি প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শিবির হবে।  তাঁদের উদ্ভাবনার স্বীকৃতি যাথে কেউ কৌশলে নিয়ে নিতে না পারে, এ কারণে দেওয়া হবে মেধাসত্বের আইন বা ট্রেড মার্ক। ‘ফর ইউ’— চারটে ‘ইউ’ দিয়ে করা হয়েছে প্রতিযোগিতার লোগো। উদ্ভাবনী, উদ্যোগ, উৎকর্ষতা ও উৎসব— এই বাংলা শব্দের প্রথম অক্ষর নিয়ে ‘ফর ইউ’। এমএসএমই কলকাতার সহ অধিকর্তা দেবব্রত মিত্র বলেন, “দেশের মোট রফতানির ৩৭ শতাংশ হয় এমএসএমই থেকে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে হচ্ছে এর মানোন্নয়ন। জোর দেওয়া হচ্ছে কৃষি এবং ক্লাস্টার ডেভলপমেন্ট প্ল্যান বা গুচ্ছ উন্নয়ন পরিকল্পনার ওপরেও।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related news