ক্ষমতার অপব্যবহার, ইমপিচ করা হল ডোনাল্ড ট্রাম্পকে

< 1 - মিনিট |

ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন আমেরিকার তৃতীয় প্রেসিডেন্ট, যিনি ইমপিচ হলেন। ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষেই সায় দিয়েছে হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভ।

কে আর সি টাইমস ডেস্ক

আমেরিকার ইতিহাসে এই নিয়ে তৃতীয়বার। ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে ইমপিচ করা হল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন আমেরিকার তৃতীয় প্রেসিডেন্ট, যিনি ইমপিচ হলেন। ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষেই সায় দিয়েছে হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভ। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করা হবে কি না, তা নিয়ে বুধবার হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভ-এর ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে তুমুল বিতর্ক হয়। ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষেই ভোট যায় সংখ্যাগরিষ্ঠের। ফলে এখন সেনেটের উপরই গোটা বিষয়টা নির্ভর করছে। আমেরিকার কোনও প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং কোনও গুরুতর অপরাধের অভিযোগ যদি ওঠে এবং আইনসভার বেশিরভাগ সদস্যই যদি তার পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্টের বিপক্ষে ভোট দেন, তাহলে প্রেসিডেন্টকে পদ থেকে অপসারণ করা হতে পারে। এটাই ইমপিচমেন্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধেও বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভে মোট ২৩০টি ভোট পড়েছিল। তার মধ্যে ট্রম্পের বিপক্ষে অর্থাত ইমপিচমেন্টের পক্ষেই ১৯৭টি ভোট। ট্রাম্প অবশ্য নিজের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে জানিয়েছেন, ‘সম্পূর্ণ মিথ্যার শিকার বানানো হচ্ছে আমাকে। এটা আমেরিকার উপর আক্রমণ।’ টুইট করে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমি কোনও দোষ করিনি, এটা অন্যায়।’ উল্লেখ্য, এর আগে ১৮৬৮ এবং ১৯৯৮ সালে ইমপিচ করা হয়েছিল প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্র জনসন এবং বিল ক্লিনটনকে। ট্রাম্প হলেন তৃতীয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট যাকে ইমপিচ করা হল।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related news