দক্ষিণ কোরিয়ার দুই খেলোয়াড়ের নাম- কিম সেং গু এবং ইয়োন জং গু
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অনেকটা ব্যাহত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া ও সেনেগালের কারণে। দক্ষিণ কোরিয়ার দুই খেলোয়াড়ের নাম- কিম সেং গু এবং ইয়োন জং গু। আবার সেনেগালের দুই খেলোয়াড়ের নাম- ইদ্রিচ্ছা গুয়ে ও পাপী গুয়ে। এ ব্যাপারে অবশ্য পয়ঃনিষ্কাশনে এগিয়ে এসেছে উরুগুয়ে। কারণ তাদের আছে স্ট্রাইকার- সুয়ারেজ। পয়ঃনিষ্কাশনে উরুগুয়ের সহযোগিতায় আছে কোষ্টারিকা। কোষ্টারিকার কোচের নাম- লুই ফার্নান্দেজ সুয়ারেজ।
মরা অন্ধ সবাই আছে বিশ্বকাপে। মরাটা খেলে স্পেনে। নেদারল্যান্ডে আছে- ব্লাইন্ড। ফুটবলে ল্যাং মারা অতি পরিচিত একটি বিষয়। নেদারল্যান্ডের এক খেলোয়াড়ের নাম- ল্যাং। আপত্তিকর নামও আছে। দেখলাম স্পেনের এক খেলোয়াড়ের নাম- বালদে। বিশ্বকাপে ভাতের সন্ধানও পাওয়া গেছে। ইংল্যান্ডে আছে মিডফিল্ডার- রাইস। রাইসের সাথে আছে অসংখ্য পাথর। ইংলিশ ডিফেন্ডারের নাম- জন স্টোনস একজন সার্জেন্টও খেলছেন বিশ্বকাপে। আমেরিকার ফরোয়ার্ড- জোশ সার্জেন্ট। নগদ টাকার খোঁজও মিলেছে। পোল্যান্ডের এক ডিফেন্ডারের নাম- ক্যাশ। জুতা পলিশের কারিগরও আছে। জার্মানির খেলোয়াড়- মুচিওয়ালা।
প্রশংসা করে আমরা বলি- বাহ্ । কিন্তু ডেনমার্কের এক খেলোয়াড়ের প্রশংসা করতে হলে তার নামটা বললেই চলবে। কারণ ডেনমার্কের সেই খেলোয়াড়ের নাম- আলেক্সান্ডার বাহ্ । দু-দুটা ঝামেলা নিয়ে এসেছে বেলজিয়াম। ওদের ক্যাপ্টেন এর নাম- ইডেন হ্যাজার্ড। মিডফিল্ডারের নাম- থর্গান হ্যাজার্ড। কঠিনমানব আছে কানাডায়। কোচের নাম জন হার্ডম্যান। তাদের আবার জলমানবও আছে।
ডিফেন্ডার জোয়েল ওয়াটারম্যান। চেয়ার-টেবিলের উপস্থিতিও লক্ষ্যনীয়। মরক্কোর মিডফিল্ডারের নাম- ইলিয়াস চেয়ার। গান-বাজনাও আছে। ক্যামেরুনের কোচের নাম রিগোবার্ট সং। বাবার দেখাও পাওয়া গেছে। ঘানায় আছে ডিফেন্ডার- বাবা রহমান। তবে এর সাথে ইয়াবার কোনও ব্যাপার জড়িত আছে কিনা তা অবশ্য জানা যায়নি। কোষ্ঠ পরিষ্কারক শাক-সবজির সন্ধানও মিলেছে। পর্তুগালে আছে ডিফেন্ডার- পেপে। চুল-দাড়িও খেলছে বিশ্বকাপে। দক্ষিণ কোরিয়ায় আছে ডিফেন্ডার- হং চুল। মরক্কোতে আছে ডিফেন্ডার- আশরাফ দাড়ি। দাড়ি যেখানে জন্মায় সেই গালও আছে। নেদারল্যান্ডের কোচের নাম- লুই ফন গাল।