আজকের ব্যস্ত জীবনে, শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী রাখতে যোগব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
শিলচর : ২১ জুন সমগ্র বিশ্বে যোগ দিবস বিভিন্নভাবে পালন করা হচ্ছে, আজ শিলচর শঙ্করমঠ ও মিশনের কর্মাধ্যক্ষ শ্রীমৎ বিজ্ঞানানন্দ ব্রহ্মচারী মহারাজের বিশেষ উদ্যোগে সোনাই বিধানসভার অন্তর্গত ভারত সরকারের সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতা মন্ত্রালয়ের অধীনে উদিচী বেসরকারি সামাজিক সংস্থার দ্বারা জীবনদ্বীপ বৃদ্ধাশ্রমে থাকা বৃদ্ধ -বৃদ্ধাদেরকে সকাল ৫ থেকে ৬ অবধি এবং বড়খলা সমষ্টির অন্তর্গত ভাঙ্গারপাড় স্থিত হ্যাপ্পি ফাউন্ডেশন নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসন কেন্দ্রে চিকিৎসারত নেশাসক্তদের মধ্যে ৭ থেকে ৮ অবিধি যোগাভ্যাস করান ও উনার সহযোগিতায় ছিলেন হরিদ্ধার পতজ্ঞলি যোগ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যোগ প্রশিক্ষক তথা হ্যাপ্পি ফাউন্ডেশন নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসন কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দেবাশীষ নাথ।
যোগ দিবসের তাৎপর্য তুলে বলেন,আমাদের ঋষিগণ নিয়মিত যোগব্যায়াম করতেন এবং সুস্থ ভাবে দীর্ঘ জীবনযাপন করতেন। যোগব্যায়াম আমাদের মন এবং শরীরের পাশাপাশি আমাদের দেহেকেও সুস্থ রাখে। আজকের ব্যস্ত জীবনে, শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী রাখতে যোগব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যোগের গুরুত্ব কেবল আমদের দেশই নয়, গোটা বিশ্বজুড়েও আজ স্বীকৃত। সে কারণেই গোটা বিশ্ব ২১ শে জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস হিসাবে পালন করে।যোগ প্রশিক্ষক দেবাশীষ নাথ বলেন,আজ প্রতিটি সাধারণ মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে যোগের গুরুত্ব অপরিসীম।
দুই হাজারের বছরেরও আগে পতজ্ঞলি ঘোষণা করেছিলেন যে যোগ মানুষের মনের গতিবিধির উপর নিয়ন্ত্রণকারী একটি শক্তি। তিনি সঠিক কথাটিই বলেছিলেন। সেদিন অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দীগেশ নাথ মায়া নাথ ,সুরবিতা দত্ত,নিবেদিতা বর্মণ, রাহুল চন্দ,সুরোজ নাথ, সাহাদত হুসেন বড়ভূঁইয়া, বিশাল শুক্ল বৈদ্য, তনুজ দে,প্রীতিশ নাথ, মিন্টু নাথ,মনি নাথ, নীহার রঞ্জন নাথ প্রমূখেরা।