কে আর সি টাইমস ইভিনিং ই পেপার

7 - মিনিট |

VOL. 1 ISSUE 113 | THURSDAY, 14 SEPTEMBER, 2023 – বৃহস্পতিবার , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, সদস্য ই-কপি, বরাক উপত্যকা সংস্করণ

কেআরসি টাইমস বারাক ভ্যালি ব্যুরো

হেডলাইন

  1. পৃথক বরাকের তীব্র বিরোধিতা করেন মওলানা সালিমুল হক লস্কর
  2. বাংলাভাষা শহিদ কমলা ভট্টাচার্য্যের ভাতুষ্পুত্রী লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্যকে বেঙ্গলী ফরওয়ার্ড ক্লাবের বিশেষ সম্মান
  3. ১৫০০ কোটি টাকার ড্রাগস এক বছরে ধরে রেকর্ড কাছাড়ের পুলিস সুপার নোমাল মাহাত্তের

পৃথক বরাকের তীব্র বিরোধিতা করেন মওলানা সালিমুল হক লস্কর

শিলচর : পৃথক বরাকের তীব্র বিরোধিতা করেন মওলানা সালিমুল হক লস্কর। হাই লকান্দিতে সাংবাদিক সম্মেলন করে বরাক পৃথকীকরণের বিরুদ্ধে হুংকার দেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মূখ্য উপদেষ্টা তথা বিশিষ্ট ইসলামী পণ্ডিত মওলানা সারিমুল হক লস্কর l

তিনি বলেন, “আসাম হচ্ছে অসম ” অসমের সমতুল্য কিছু নেই, প্রাকৃতিক সহ বিভিন্ন দিক দিয়ে অসম অত্যন্ত সুন্দর রাজ্য। আর বরাক উপত্যকাকে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত ইন্দিরা গান্ধী শান্তির দ্বীপ আখ্যা দিয়েছিলেন। তাই এই শান্তির দ্বীপকে পৃথকীকরণের কোন প্রশ্নই উঠে না। যদি কেহ এনিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করে তাহলে বরাকবাসীর বৃহত্তর স্বার্থে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতে বাধ্য হবেন বলে হুংকার দেন বিশিষ্ট ইসলামী পণ্ডিত মওলানা সারিমুল। তিনি বলেন,অসমকে আর ক্ষুদ্র করতে দেব না, অসমকে আর খন্ড খন্ড করলে অসমের সর্বনাশ হয়ে যাবে।

কোন অবস্থায় বরাক পৃথকীকরণ মানবোনা এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল হিসেবেও মানতে রাজি নন মওলানা সারিমুল। এ পথে কেউ পা না বাড়াতে আগাম সতর্ক করে দেন তিনি। বাঙালির এই দু: সময়ে আর বাঙ্গালীদেরকে বিপথে পরিচালিত না করতে আহ্বান জানান তিনি। তাছাড়া আগামী ২০ সেপ্টেম্বর উচ্চতম ন্যায়লয়ে বিত্তিবর্ষ নিয়ে শুনানি হবে ৭১ না ৫১ হবে। সেজন্য হিন্দু মুসলিম সবাইকে মসজিদে মসজিদে এবং উপাসনালয়ে গিয়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করতে আহ্বান জানান উত্তর পূর্বাঞ্চল আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মূখ্য উপদেষ্টা তথা বিশিষ্ট ইসলামিক পণ্ডিত মওলানা সারিমুল হক লস্কর ।

VOL. 1 ISSUE 113 | THURSDAY, 14 SEPTEMBER, 2023 – বৃহস্পতিবার , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, সদস্য ই-কপি, বরাক উপত্যকা সংস্করণ

বাংলাভাষা শহিদ কমলা ভট্টাচার্য্যের ভাতুষ্পুত্রী লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্যকে বেঙ্গলী ফরওয়ার্ড ক্লাবের বিশেষ সম্মান

শিলচর :বুধবার সন্ধ্যায় ১৯৬১ সালের ১৯ মেয়ে বাংলা ভাষার জন্য শহীদ হওয়া অন্যতম বরাকের বীরাঙ্গনা নারী কমলা ভট্টাচার্য্যের ভাতুষ্পুত্রী লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্য মহাশয়াকে “বীরাঙ্গনা কমলা”নামের তথ্যমূলক দ্বিতীয় খণ্ড বইটি লেখার জন্য শিলচর অম্বিকাপট্টি স্থিত এই অঞ্চলের বিশিষ্ট সাহিত্যিক -গবেষক নীহার রঞ্জন পাল মহাশয়ের বাসভবনে বেঙ্গলি ফরোয়ার্ড ক্লাবের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তরীয় পরিয়ে হাতে সম্মানীয় স্মারক ও ফুলের তোড়া তুলে দেন ক্লাবের সভাপতি সুশীল কুমার কর, সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ দেব, বিদ্যুৎ কুমার দেব, নরেন চন্দ্র দাস, কৃষ্ণা দেব প্রমূখেরা।

সেদিন বক্তব্যে বেঙ্গলি ফরোয়ার্ড ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ দেব বলেন, আজকের দিনটি এই ক্লাবের প্রত্যেকটি সদস্যদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন, কলিকাতা নিবাসী বাংলা ভাষা শহীদ কমলা ভট্টাচার্যের ভাতুষ্পুত্রী লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্য মহাশয়া যেভাবে “বীরাঙ্গনা কমলা”বইটির দ্বিতীয় পর্ব লেখার উদ্দেশ্যে বিগত চার দিন থেকে ১৯৬১ সালের ১৯শে মে-র বাংলা ভাষা শহীদদের তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এই অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গা থেকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করেছেন, উনার এই উদ্যোগটা সত্যি কারের অর্থে অতুলনীয় এবং বেঙ্গলি ফরওয়ার্ড ক্লাব যে আগামী দিনে নতুন উনিশে মে স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, সেই স্মৃতিসৌধটি আগামী ২০২৪ সালের ১৯ শে মে-র দিনে উপস্থিত থেকে উনার হাত দিয়ে উদ্ধোধনের জন্য অনুরোধ জানান।

সভাপতি সুশীল কুমার কর এই বইটি বাংলা ভাষায় লেখার জন্য মত প্রকাশ করেন। মুখ্য উপদেষ্টা নীহার রঞ্জন পাল বলেন,লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্য”বীরাঙ্গনা কমলা” বইটি প্রত্যেক পাতা পড়লে অনুভব করা যায় যে বরাকের বাংলাভাষার জন্য শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়েছেন এবং সেই চেতনা আগামী দিনে আমাদের জাগরিত থাকে সেই চেষ্টা করেছেন।

শেষে আমন্ত্রিত অতিথি তথা লেখিকা বর্ণালী ভট্টাচার্য্য বলেন, ছোটবেলা থেকেই উনার পিতা প্রয়াত বকুল চন্দ্র ভট্টাচার্য্যের মুখে থেকে পিসি বাংলা ভাষা শহিদ কমলা ভট্টাচার্যের জীবনীর কথা শুনে আসছিলেন এবং সেই শুনা কথা গুলোর প্রেরণা থেকেই এই বীরঙ্গনা কমলা বইটি লেখার মনের মধ্যে উৎসাহের জন্ম নিয়ে এবং বইটি ইংরেজি ভাষায় লেখার মাত্র কারণ হচ্ছে সমগ্র ভারতে বসবাসকারী বিভিন্ন ভাষা ভাষী মানুষেরা বরাকের বাংলাভাষা রক্ষার জন্য ত্যাগের ও ও রক্তঝরা সংগ্রামের ইতিহাসটি তুলে ধরার জন্য ইংরেজি ভাষায় লিখেছেন এবং এই “বীরাঙ্গনা কমলা”বইটি পড়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান তিনি।

VOL. 1 ISSUE 113 | THURSDAY, 14 SEPTEMBER, 2023 – বৃহস্পতিবার , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, সদস্য ই-কপি, বরাক উপত্যকা সংস্করণ

১৫০০ কোটি টাকার ড্রাগস এক বছরে ধরে রেকর্ড কাছাড়ের পুলিস সুপার নোমাল মাহাত্তের

শুভ্র কান্তি ভট্টাচার্য

শিলচর : এক বছর হল‌ এসেছেন।এসেই মাদক পাচারকারীদের কাছে যমদূত হয়ে গেছেন। তার নামে এখন মাদক ব্যবসায়ীরা কম্পমান। সেই ব্যক্তিটি হলেন কাছাড়ের পুলিশ সুপার নোমাল মাহাত্তা। সারা রাজ্যে রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন। এক বছর হল তিনি কাছাড় জেলায় এসেছেন। এখন পর্যন্ত প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার ড্রাগস ধরেছেন। এরমধ্যে বেশি পরিমাণ হেরোইন। যেখানে তিনি আসার আগে সারা বছরে হয়তো কোন জায়গায় ১০০ গ্রাম ২০০ গ্রাম হেরোইন ধরা পড়ত। এই শেষ। কিন্তু এই পুলিশ সুপারের আমলে দেখা গেল দেড় হাজার কোটি টাকার মাদক জাতীয় সামগ্রী আটক করেছে পুলিশ। এটা একটা অবিশ্বাস্য ঘটনা ।

কিভাবে এই অসাধ্য সাধন করলেন!মাহাত্তা জানালেন, “গুয়াহাটিতে থাকার সময় ক্রাইম ব্রাঞ্চে ছিলাম। তখন থেকে ড্রাগসের বিষয়টা নিয়ে অনেক কাজ করেছি। সেটা দেখেই মুখ্যমন্ত্রী আমাকে এখানে পাঠিয়েছেন।” যার ফলে তিনি বাড়তি কিছু কাজ করতে পেরেছেন এখানে। যার ফল হাতে নাতে পেয়েছেন। শুধু যে ড্রাগস ধরার ক্ষেত্রে রেকর্ড করেছেন সেটাই নয়। ড্রাগস পাচারকারী গ্রেফতারের ক্ষেত্রেও একটা রেকর্ড করেছে কাছাড় জেলা। প্রায় ২০০ড্রাগস পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা কম কথা নয়।

Register your business, organisation, and services in ‘InfoCom Silchar Diary’
e-mail: infocom.krc@gmail.com
Know More | Apply Here

আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানালেন পুলিশ সুপার। এই ড্রাগসগুলো আসছে মূলত মনিপুর ও মিজোরাম থেকে। মনিপুর থেকে মিজোরাম হয়ে আসছে ।আবার মনিপুর থেকে সরাসরি আসামে আসছে।বরাক উপত্যকার ভেতর দিয়ে সারা ভারতে এটা ছড়িয়ে যাচ্ছে। এর একটা অংশ বাংলাদেশে যাচ্ছে। ড্রাগস পাচারের একটা নিরাপদ করিডোর ছিল এই বরাক উপত্যকা। তিনি কাছাড়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটা এখন আর ড্রাগস পাচারকারীদের কাছে বরাক নিরাপদ করিডোর নয়। এক বছরে যখন দেড় হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে তার মানে প্রতি বছরই এভাবে পাচার হত।

কিন্তু ধরা যাচ্ছিল না ।এবার ধরা পড়ছে। আর সবচাইতে আরেকটা বড় কথা হল মুখ্যমন্ত্রী প্রায় ১০০ বার টুইট করেছেন এইসব খবরগুলি। মুখ্যমন্ত্রী নিজে টুইট করছেন এটা একজন এসপির কাছে বিরাট প্রাপ্তি। অর্থাৎ তিনি যে ষোল আনার জায়গায়‌ আঠেরো আনা সফল এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শুধু তাই নয় সারা জেলা জুড়ে বিভিন্ন জায়গার ড্রাগসের যে ঠেকগুলো ছিল সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে কোনো ধরনের আপস তিনি করবেন না বলে জানালেন।

বললেন “এসব কাজে তো আমার একটা আলাদা আগ্রহ আগে থেকেই ছিল। আর কাজের দায়িত্ব এসে যাওয়ায় বেশ ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারছি।” বললেন, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ড্রাগসের কবলে পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া বরাককে যদি ড্রাগস মুক্ত করা যায় তাহলে সারা দেশকেই ড্রাগসের কবল থেকে অনেকটাই রক্ষা করা যাবে। অন্তত পক্ষে এই লক্ষ্য থেকে তিনি কোনভাবে সরছেন জানালেন নোমাল মহাত্মা। আর কথাটা বললেন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে।

VOL. 1 ISSUE 113 | THURSDAY, 14 SEPTEMBER, 2023 – বৃহস্পতিবার , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, সদস্য ই-কপি, বরাক উপত্যকা সংস্করণ

আমরা মস্তান নই, ভগবান ! বুঝতে হবে জুনিয়র ডাক্তারদের

চয়ন ভট্টাচার্য

শিলচর : মেডিকেল কলেজে কয়েক দিন পর পর জুনিয়র ডাক্তারদের নিয়ে নানা অভিযোগ উঠছে। জুনিয়র ডাক্তাররা সমাজের সম্পদ। তারা অত্যন্ত মেধাবী , না হলে তারা ডাক্তারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারতেন না। তাই তারা সবসময়ই সমাজের কাছে শ্রদ্ধেয় ও ভগবান স্বরূপ। কিন্তু শিলচর মেডিকেল কলেজে জুনিয়র ডাক্তাররা যে আচরণ করলে তাতে বোঝা গেল তারা অত্যন্ত অসহিষ্ণু ও তাদের চট জলদি মাথা গরম হয়ে যায়। যারা ডাক্তার আমরা ধরে নেই তারা সমাজের অত্যন্ত মেধাবী।

যে শিক্ষার্থীরা তাদের নিবন্ধ, ভিডিওকনটেন্ট, ফটোগ্রাফ ইত্যাদি স্টুডেন্টস কর্নার সেগমেন্টে ( সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের সাপেক্ষে ) প্রকাশ করতে আগ্রহী, লিখতে পারেন,: Email; krctimes@gmail.com

আর মেধাবী মানুষরা যদি ধৈর্য ধরে না রাখতে পারেন তাহলে তারা কি মেধাবী? এইসব মেধাবীদের বুঝা উচিত তারা যে ডিগ্রিটা নিয়েছেন, সেটা যেকোন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে নিতে গেলে কমপক্ষে ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে। সেটা তাদের বাবা মায়েরা পারবেন না। কিন্তু তারা নিতে পেরেছেন এইজন্য যে তারা সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন।

যেখানে তারা ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকায় এমডি ডিগ্রী অর্জন করতে পেরেছেন। চাই তাদের বোঝা উচিত শুধু মেধা দিয়েই নয় ।এইসব গরীব মানুষের অর্থ দিয়ে তারা ডাক্তার হয়েছেন। অতএব কোন হাসপাতালে গরিব মানুষরা যখন চিকিৎসার জন্য আসেন। তখন তাদের দায়িত্ব বর্তায় সেই সব লোকদের যথাসম্ভব চিকিৎসা দেওয়ার। এর অর্থ এই নয় যে মেডিকেলে যারা চিকিৎসা করাতে আসেন তাদের সবার আত্মীয়স্বজনও খুব ভালো মানুষ।

রোগীর অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে যারা যেকোন বিষয়ে ডাক্তারদের অভিযুক্ত করে আক্রমণ করতে চান। এরা সংখ্যায় নগণ্য। আবার এমনও আছেন যারা না জেনেই ওই হট্টগোল করেন। কিন্তু মোদ্দা কথা হচ্ছে ডাক্তাররা ভগবান। ভগবান মানুষকে ক্ষমা করেন। জুনিয়র ডাক্তারদের বয়স কম হলেও তাদের বোঝা উচিত যে লোকটি সামনে এসে উত্তেজিত হয়েছে সে তার আবেগ থেকে সে উত্তেজিত হচ্ছে। একজন কম বয়সী হোক ,মেধাবী হিসেবে এ বিষয়টাকে ম্যানেজ করতে হবে। সেই ডাক্তার যদি পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন তাহলে সেটা দুই গুন্ডার লড়াইয়ে বিবেচিত হবে।

আমরা ধন্যবাদ জানাই শিলচর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ড:ভাস্কর গুপ্তকে। এই ব্যক্তি তড়িঘড়ি একটা ব্যবস্থা করে অপরাধীকে শাস্তি দিয়েছেন। এরপর আশা করা যায় শিলচর মেডিকেল কলেজে জুনিয়র ডাক্তাররা বুঝতে পারবেন তারা সত্যিকার অর্থেই ভগবান। আর ভগবানের কেউ শত্রু হয় না। জুনিয়র ডাক্তারদের বয়স কম আবেগ বেশি‌ কিন্তু তারা মেধাবি।

এবং মেধার বিচারে তাদের বোঝা উচিত যারা উত্তেজিত হয়ে আসছে বা মেরে দেবো কেটে দেবো বলে সামনে আসছে তারা তাদেরই রোগী বা রোগীর আত্মীয়-স্বজন। এদের একটু সামলাতে তো হবেই। এর জন্য মারপিট! সঙ্গে বন্ধুদের ডেকে নিয়ে আসা। কার সঙ্গে লড়াই। রোগীর বা রোগীর আত্মীয়দের সঙ্গে। সারা জীবন তো এই রোগের সঙ্গে লড়াই করতে হবে। তাহলে কি লাভ হাতাহাতি মারামারিতে। প্রত্যেক অভিভাবক চান তার ছেলে-মেয়ে ডাক্তার হবে। মস্তান নয়। এ সামান্য সত্য টুকু বোঝা উচিত জুনিয়র ডাক্তারদের।

VOL. 1 ISSUE 113 | THURSDAY, 14 SEPTEMBER, 2023 – বৃহস্পতিবার , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, সদস্য ই-কপি, বরাক উপত্যকা সংস্করণ

KRC TIMES | Promotional

Advertisement | InfoCom Solutions
Follow Us
Excellence with knowledge’
5 Advantages of KRC 5E for Success MDP course, powered by KRC Foundation.
Employability training
Internship
Earn while you learn ( Work Experience Certificate, subject to selection and performance)
100% Cashback on Fees through Global Garner
KRC Membership & Placement assistance.
Send your resume to get a free profiling session and selection.
Email resume: 5eforsuccess@gmail.com
WP: 9531090090

Published by KRC Foundation. H.No. 15, Old Kalibari Road, Malugram, Silchar, Assam 788002. Editor-in-chief: Biswadeep Gupta.Consulting Editor: Chayan Bhattacharjee Tel: 8721838313, e-mail: krctimes@gmail.com www.krctimes.com

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *