অমলা শঙ্করের জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ স্বরূপ দুদিন ব্যাপী রবীন্দ্রসদনে এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছিল। ওনার দীর্ঘ ১০০ বছরের পথচলা বিভিন্ন ফটোগ্ৰাফসের মধ্য দিয়ে চিত্রায়িত হয়েছে
জন্ম ২৭ জুন ১৯১৯। তখন অমলা নন্দী ১৯৩১ সলে প্যারিসে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে বিশিষ্ট নৃত্যকার উদয়শঙ্করের সংগে আলাপ। তার কিছুদিন পরই উদয় শঙ্করজি-র ডান্স ট্রুপ-এ ভর্তি হয়ে নৃত্য চর্চা কেই ভবিষ্যত জীবনে রূপরেখা হিসাবে বেছে নিয়ে শুরু করেন দীর্ঘ জীবনের পথ চলা। ১৯৪২ সালে উদয়শঙ্কর-এর সংগে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। একের পর এক তাঁর পরিচালিত চলচিত্রে অভিনয় করে বিশ্বের দরবারে নৃত্যশৈলীর উন্নিত সাধন করেন। তাঁর অসাধারণ শিল্পীসত্তার সুবাদে পেয়েছেন অসংখ্য অনন্য সম্মান। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁকে ‘বঙ্গবিভূষণ’সম্মানে-ও ভূষিত করেছে।রাবীন্দ্রিকতার ছাপ তাঁর শিল্পকলায় বিশেষভাবে প্রস্ফুটিত। তাঁর জন্মশত বর্ষেও মাকে পাশে পেয়ে আপ্লুত মেয়ে মমতা শঙ্কর। তাঁর রাজডাঙার বাড়িতে জন্মদিন উপলক্ষে ফটোগ্রাফি একজিবিশনের আয়োজন করা হয়, তাতে অমলাদেবীর তৈরি বিশেষ ধরনের পেন্টিং তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়াও এই মহান শিল্পীর জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ স্বরূপ দুদিন ব্যাপী রবীন্দ্রসদনে এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছিল। ওনার দীর্ঘ ১০০ বছরের পথচলা বিভিন্ন ফটোগ্ৰাফসের মধ্য দিয়ে চিত্রায়িত হয়েছে।