‘মৃগয়া’, ‘রঞ্জনা আমি আর আসব না’, ‘কপালকুন্ডলা’, ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’, ‘চোখের বালি‘, ‘আতঙ্ক‘, ‘কোনি’— প্রতিটি পোষ্টে একটি করে ছয় বর্গফুটের ভিনাইল বোর্ড। সেপ্টেম্বর মাসে প্রতি রবিবার প্রাক-পুজো অনুষ্ঠান হিসাবে হবে সিনেমাভিত্তিক কার্যক্রম
সদর ফটকে সিনেমা। মন্ডপে সিনেমা। আলোকসজ্জায় সিনেমা। আবহ-প্রচার সর্বত্র সিনেমা। এবার ‘সম্মিলনী’-র পুজোয়। ভবানীপুরে এসপি মুখার্জি রোড সংলগ্ন রাণি শঙ্করী লেনের পুজোর এবার ৬১ বছর। পুজোর থিম বাংলা সিনেমার ১০১ বছর।
ক্লাবের সম্পাদক সুদীপ্ত বসু এই প্রতিবেদককে জানালেন, “আমাদেরই এক সদস্য ইন্দ্রনীল ঘোষ নিজে স্থপতি। তিনি গতবারই এই ভাবনাটা আমাদের দেন। গতবার আমাদের পুজো ছিল সাবেকিয়ানায় ভরা। এবার থিমে সিনেমার রূপায়ণ করছি। প্রতিমা হবে ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’-এর প্রতিমার আদলে।” ইতিমধ্যে ‘মেঘে ঢাকা তারা‘, ‘ছুটি‘, ‘মহাপুরুষ‘, ‘কলকাতা কলকাতা’ থেকে হালের ‘মাছ মিষ্টি মোর’-এর খন্ডছবি দিয়ে তৈরি হয়েছে গেট। তাতে আছে সত্যজিৎ রায়, উত্তম-সুচিত্রা-সাবিত্রী-রঞ্জিৎ উৎপল দত্তর অভিনয়ের ছবি। রাস্তার দুপাশে বসেছে অস্থায়ী পোস্ট।
‘মৃগয়া’, ‘রঞ্জনা আমি আর আসব না’, ‘কপালকুন্ডলা’, ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’, ‘চোখের বালি‘, ‘আতঙ্ক‘, ‘কোনি’— প্রতিটি পোষ্টে একটি করে ছয় বর্গফুটের ভিনাইল বোর্ড। সেপ্টেম্বর মাসে প্রতি রবিবার প্রাক-পুজো অনুষ্ঠান হিসাবে হবে সিনেমাভিত্তিক কার্যক্রম। ২ অক্টোবর সন্ধ্যায় হবে পুজোর উদ্বোধন।