উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা ও নকল রুখতে একাধিক পদক্ষেপ নিল পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক সংসদ।
পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতরে কর্তব্যরত শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী কেউই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। এই বিষয়েও নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন সংসদের সভাপতি ডঃ মহুয়া দাস। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা সুষ্ঠু মত পরিচালনা ও নকল রুখতে একাধিক পদক্ষেপ নিল পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক সংসদ। এই মর্মে শুক্রবার বোলপুর গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহে একটি বৈঠক হয়।
২০২০ সালের ১২
মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা৷ চলবে ২৭ মার্চ পর্যন্ত। প্রশ্নপত্র
ফাঁস, নকল
হওয়া প্রভৃতি রুখতে পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক সংসদের সদস্য শিক্ষক-শিক্ষিকা,
জেলা আধিকারিকদের নিয়ে দীর্ঘক্ষণের একটি বৈঠক করেন সংসদের সভাপতি ডঃ
মহুয়া দাস। পরীক্ষার কয়েক দিন স্কুলে কোন শিক্ষক শিক্ষিকা, শিক্ষাকর্মী
কেউই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি ডঃ মহুয়া দাস বলেন, “স্কুলের
প্রধান শিক্ষক একজন করে পর্যবেক্ষক ঠিক করবেন। তার অধীনে আরও দুজন পর্যবেক্ষক
থাকবেন। তারাই পরীক্ষার যাবতীয় নিয়মাবলি পালন হচ্ছে কিনা নজরদারি চালাবেন।”
পরীক্ষা কেন্দ্রে থাকবে মেটাল ডিটেকটর। পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রতি ক্লাস রুমে ৩ জন করে পর্যবেক্ষক থাকবেন তার মধ্যে
একজন প্রধান হিসাবে দায়িত্ব ঘোষনা করবেন ভেনু সুপারভাইজার। তারা নজর রাখবেন,
কেউ মোবাইল ব্যবহার করছে কিনা, প্রশ্নপত্র
সুরক্ষিত আছে কিনা। কোন অসৎ উপায় কেউ অবলম্বন করছে কিনা।