ভক্তের জীবনে সব থেকে বেশী পরীক্ষা দিতে হয়। কারন মায়াদেবী অভক্ত থেকেও ভক্তদের বেশি পরীক্ষা করেন। ভক্ত কখনও মায়াকে হারিয়ে দেন কখনও মায়ার কাছে হেরে যান
ভক্তি জীবন সরল তবে সহজ না। একটু অসাবধানতা হলেই ভক্তি লতা শুকিয়ে যেতে পারে। সর্বক্ষন নাম অপরাধ,সেবা অপরাধ,ধাম অপরাধ, বৈষ্ণব অপরাধ থেকে দুরে থাকতে হবে। পরশ্রীকাতরতা এবং অন্যের দোষ ধরা থেকে শতভাগ দুরে থাকতে হবে।
মাৎসর্য ভগবানের সেবায় লাগেনা। আর পরদোষ দর্শন করলে নিজের মধ্যে সে দোষের বাসা বাঁধতে শুরু করে অবশেষে ভক্তির মৃত্যু হয়। লাভ,যশ,প্রতিষ্ঠা, অহংকার ভক্তির বিপরীতমুখী অবস্থান করে। ভগবানের এবং গুরুদেবের সান্নিধ্যে থাকতে হলে এসব থেকে দুরে থাকতে হবে। ভক্ত কখনও লাভ,যশ প্রতিষ্ঠার জন্য বাসনা করেন না বরং লাভ,যশ, খ্যাতি প্রতিষ্ঠা ভক্তের পিছনে ধাবিত হয়।
সেবা অপরাধ ভক্তকে সেবা বিমুখ করে তাকে অহংকারী এবং অসুর করে তোলে। অহংকারী ভক্ত মাথানত করেনা তাই ভক্তিদেবী তাকে পরিত্যাগ করে পূর্বের জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। এভাবে ভক্ত সবান্ধবে ভক্তিকে হত্যা করে। কিন্তু ভক্ত যদি সকল বাঁধা, সকল প্রতিকুলতা, সকল বিপদে- সংকটে গুরু গৌরাঙ্গের সেবার তীব্র বাসনা এবং প্রচেষ্ঠা বজায় রাখে নিজেকে সংশোধনের চেষ্টা করে গুরুদেব তাকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে এসে তাকে সুরক্ষা করেন।
এভাবে একজন ভক্ত ভঙ্গুর ভক্তি জীবনকে আবার ঠিক করে নিতে পারেন। একজন ভক্তের প্রতিটিক্ষন কৃষ্ণ সেবা পাওয়ার জন্য গুরুদেবের কাছে প্রার্থনা করা উচিত। ভক্ত নিরপরাধে সে সেবা করার জন্য গুরুদেবের করুনা প্রার্থনা করতে হবে। ভক্তিপথে আশা সহজ তা ধরে রাধা কঠিন।
ভক্তের জীবনে সব থেকে বেশী পরীক্ষা দিতে হয়। কারন মায়াদেবী অভক্ত থেকেও ভক্তদের বেশি পরীক্ষা করেন। ভক্ত কখনও মায়াকে হারিয়ে দেন কখনও মায়ার কাছে হেরে যান। প্রতিনিয়ত ভক্তকে পরীক্ষা দিতে হয়। সব ধরনের পরিস্থিতিতে গুরুদেবের সেবা করে যেতে হবে। কারন আমাদের সব সমস্যার সমাধান তিনি করতে পারবেন। সেবা করতে থাকলে মায়াদেবী এক সময় পূর্নরূপে আমাদের সঙ্গ ত্যাগ করবেন। তখন আমরা শুদ্ধভক্তি অনুশীলন করতে পারবো।
মাৎসর্য ভগবানের সেবায় লাগেনা। আর পরদোষ দর্শন করলে নিজের মধ্যে সে দোষের বাসা বাঁধতে শুরু করে অবশেষে ভক্তির মৃত্যু হয়। লাভ,যশ,প্রতিষ্ঠা, অহংকার ভক্তির বিপরীতমুখী অবস্থান করে। ভগবানের এবং গুরুদেবের সান্নিধ্যে থাকতে হলে এসব থেকে দুরে থাকতে হবে।
ভক্ত কখনও লাভ,যশ প্রতিষ্ঠার জন্য বাসনা করেন না বরং লাভ,যশ, খ্যাতি প্রতিষ্ঠা ভক্তের পিছনে ধাবিত হয়। সেবা অপরাধ ভক্তকে সেবা বিমুখ করে তাকে অহংকারী এবং অসুর করে তোলে। অহংকারী ভক্ত মাথানত করেনা তাই ভক্তিদেবী তাকে পরিত্যাগ করে পূর্বের জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। এভাবে ভক্ত সবান্ধবে ভক্তিকে হত্যা করে।
কিন্তু ভক্ত যদি সকল বাঁধা, সকল প্রতিকুলতা, সকল বিপদে- সংকটে গুরু গৌরাঙ্গের সেবার তীব্র বাসনা এবং প্রচেষ্ঠা বজায় রাখে নিজেকে সংশোধনের চেষ্টা করে গুরুদেব তাকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে এসে তাকে সুরক্ষা করেন। এভাবে একজন ভক্ত ভঙ্গুর ভক্তি জীবনকে আবার ঠিক করে নিতে পারেন।
একজন ভক্তের প্রতিটিক্ষন কৃষ্ণ সেবা পাওয়ার জন্য গুরুদেবের কাছে প্রার্থনা করা উচিত। ভক্ত নিরপরাধে সে সেবা করার জন্য গুরুদেবের করুনা প্রার্থনা করতে হবে। ভক্তিপথে আশা সহজ তা ধরে রাধা কঠিন। ভক্তের জীবনে সব থেকে বেশী পরীক্ষা দিতে হয়। কারন মায়াদেবী অভক্ত থেকেও ভক্তদের বেশি পরীক্ষা করেন।
ভক্ত কখনও মায়াকে হারিয়ে দেন কখনও মায়ার কাছে হেরে যান। প্রতিনিয়ত ভক্তকে পরীক্ষা দিতে হয়। সব ধরনের পরিস্থিতিতে গুরুদেবের সেবা করে যেতে হবে। কারন আমাদের সব সমস্যার সমাধান তিনি করতে পারবেন। সেবা করতে থাকলে মায়াদেবী এক সময় পূর্নরূপে আমাদের সঙ্গ ত্যাগ করবেন। তখন আমরা শুদ্ধভক্তি অনুশীলন করতে পারবো।