ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমে আয়কর সংক্রান্ত নথি (রিটার্ন) জমার উৎসাহ ক্রমশঃ বাড়ছে। সম্প্রতি ভারত সরকারের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী আয়কর নথি ( রিটার্ন )জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রনিক্স পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ।
ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমে আয়কর সংক্রান্ত নথি ( রিটার্ন ) জমার উৎসাহ ক্রমশঃ বাড়ছে। সম্প্রতি ভারত সরকারের আয়কর সংক্রান্ত প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী আয়কর নথি ( রিটার্ন )জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রনিক্স পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ।
প্রযুক্তির ব্যবহার পদ্ধতি অপেক্ষাকৃত বেশি সহজ হওয়ায় মানুষের মধ্যে বিভিন্নক্ষেত্রে তার প্রভাব পড়ছে। আয়কর বিভাগের ক্ষেত্রেও এর অন্যথা নয়।
এই নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার আয়কর নথি (রিটার্ন) জমা দেওয়ার প্রক্রিয়াকে আরও সহজবোধ্য করে তুলেছে জনসাধারণের কাছে। তথ্য অনুযায়ী ২০১৭-১৮ আর্থিক বছরে এই সংক্রান্ত নথি রিটার্ন জমা করেছিলেন প্রায় ৬ কোটি ৭৫ লক্ষ আয়কর দাতা। এর মধ্যে ৫ কোটি ৭ লক্ষ আয়কর দাতা ইলেক্ট্রনিক্স পদ্ধতির ব্যবহার করে নথি (রিটার্ন) জমা করেছেন। পাশাপাশি ২০১৮ -১৯ আর্থিক বছরের মোট ৬ কোটি ৬৮ লক্ষ আয়কর নথি জমা পড়েছে যার মধ্যে ইলেকট্রনিক্স পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন প্রায় ৬ কোটি ৪৯ লক্ষ আয়করদাতা ।
সম্প্রতি এক খবরে প্রকাশিত হয় যে আয়কর নথি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে ২০১৮ -১৯ আর্থিক বছরে ইলেক্ট্রোনিক্স পদ্ধতির ব্যবহার বিগত আর্থিক বছরের তুলনায় কম। কিন্তু এই প্রকাশিত খবরের বিরোধিতা করে বলা হয়েছে যে এই তথ্য সঠিক নয়। দুই আর্থিক বছরের তুলনা প্রতক্ষ্যভাবে করা সম্ভব নয়। তবে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আয়কর নথি (রিটার্ন ) জমা করার প্রক্রিয়া অনেক সহজ হওয়ায় সামগ্রিক ভাবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করেই যে আয়কর নথি জমা দেওয়ার হার বাড়বে তা বলাবাহুল্য।