আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ফণী আছড়ে পড়ার কথা ওড়িশা উপকুলে। আর তারই রেশ পড়তে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার উপকূল এলাকায়। ইতিমধ্যেই আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী, দক্ষিণ ২৪ পরগণার মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য দফতর। এই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা […]
আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ফণী আছড়ে পড়ার কথা ওড়িশা উপকুলে। আর তারই রেশ পড়তে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার উপকূল এলাকায়। ইতিমধ্যেই আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী, দক্ষিণ ২৪ পরগণার মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য দফতর। এই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কেউ গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গেলে তার লাইসেন্সও বাতিল করা হতে পারে বলে মৎস্য দফতর এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি নদী তীরবর্তী মানুষজনকে সরে আসার জন্য ও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন উপকূল এলাকা যেমন ঝড়খালি, বকখালি সহ দক্ষিণ ২৪ পরগণার বিভিন্ন জায়গায় মাইকিং এর মাধ্যমে সতর্ক করা হয়েছে এলাকার মানুষজনকে। এছাড়া এই ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে প্রতিটি মহকুমা স্তরে। সেখান থেকেই এই ঝড়ের গতি প্রকৃতি এবং সমগ্র এলাকার উপর নজরদারী রাখছে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা