ভোটাভুটি পরই রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যায় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি সংশোধনী বিল, ২০১৯।
এনআইএ-র ক্ষমতা বিস্তৃত করতে এই বিলের প্রস্তাব করা হয় যা এনডিএ সরকারের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা বা জিরো টলারেন্সের নীতির অংশ হিসাবে দেখা যেতে পারে
লোকসভার পর এবার সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় পাশ ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) সংশোধনী বিল, ২০১৯। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) সংশোধনী বিল, ২০১৯ নিয়ে বুধবার রাজ্যসভায় ভোটাভুটি হয়। এরপরই রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যায় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি সংশোধনী বিল, ২০১৯।
এনআইএ-র ক্ষমতা বিস্তৃত করতে এই বিলের প্রস্তাব করা হয় যা এনডিএ সরকারের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা বা জিরো টলারেন্সের নীতির অংশ হিসাবে দেখা যেতে পারে। ২০০৯ সালে বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলায় ১৬৬ জনের মৃত্যুর পর এনআইএ গঠিত হয়েছিল। এদিন এই বিল নিয়ে রাজ্যসভায় বিতর্ক চলাকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “সমঝোতা বিস্ফোরণের পর ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। একটি নির্দিষ্ট ধর্মের সঙ্গে এই বিস্ফোরণটিকে যুক্ত করার জন্য মামলা তৈরি করা হয়েছিল যাতে অপরাধীরা মুক্তি পেয়ে যায় এবং তারপর অন্যদের গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ না থাকলেও তাঁরা কিভাবে শাস্তি পেলেন?” এরপরই, ভোটাভুটির পর রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যায় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (সংশোধনী) বিল, ২০১৯। বিলটি একটি জাতীয় স্তরের সংস্থার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ের (পরিকল্পিত অপরাধ) মধ্যে অপরাধের তদন্ত এবং বিচারের ক্ষমতা বিস্তৃত করে। এছাড়াও, নির্দিষ্ট অপরাধের বিচারের জন্য বিশেষ আদালত গঠনের অনুমতিও দেয় এই সংশোধনী বিল