বিভাগের কর্তাদের তদন্তের ওপর সন্তুষ্ট ব্যক্ত করেন মুক্তি পাওয়া চন্দন বড়ভুইয়া
শিলচর : গত ৭ জুলাই মাদকদ্রব্য পাচারের অভিযোগে মিজোরাম আবগারি বিভাগের কর্মকর্তাদের হাতে আটক হয়েছিলেন কাছাড়ের পাঁচ যুবক। এদের মধ্যে ধনেহরির হামিদুল হক বড়ভুইয়া ওরফে চন্দনকে মাদকদ্রব্যের সঙ্গে যুক্ত থাকার কোনও তথ্য প্রমাণ না পাওয়ায় একদিন পর মুক্তি দেয় সে রাজ্যের পুলিশ।
শনিবার শিলডুবি এলাকায় এক সাংবাদিক বৈঠক ডেকে মিজোরাম পুলিশ ও আবগারি বিভাগের কর্তাদের তদন্তের ওপর সন্তুষ্ট ব্যক্ত করেন মুক্তি পাওয়া চন্দন বড়ভুইয়া। এতে তিনি জানান, প্রত্যেক মাসেই শিলচর ও আইজলে প্যাসেঞ্জার নিয়ে যাতায়াত করেন। এটা তাঁর পেশা। আর গত ৭ তারিখ রাতে সুমোর তিন প্যাসেঞ্জার মাদকদ্রব্যর সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে তাঁকেও মাদকবিরোধী দল আটক করে।
পরবর্তীতে তদন্তক্রমে তিনি নির্দোষ হওয়ায় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। চন্দন জানান, তিনি নির্দোষ হয়ে পরেরদিনই ছাড়া পান। কিন্তু তা নিয়ে সোনাই এলাকার কয়েকজন লোক তার ফটো ও প্রাক্তন বিধায়ক আমিনুল হক এবং সোনাই পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সাহারুল আলমের ফটো জড়িয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা মন্তব্য করেছেন। যেটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এদের বিরুদ্ধে তিনি আইনি ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।