সকাল থেকে হাওড়ার সলপ মোড়ে জমা হন বিক্ষোভকারীরা। শুরু হয় অবরোধ। রাস্তার উপরেই টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে জনতা। থমকে যায় যানবাহন। পরে পুলিশ গিয়ে হটিয়ে দেয় অবরোধকারীদের। এর কিছুক্ষন পরেই জনতা পুলিশ খণ্ডযুদ্ধে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গড়পার কাছে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে।
এদিন সকাল থেকে হাওড়ার সলপ মোড়ে জমা হন বিক্ষোভকারীরা। শুরু হয় অবরোধ। রাস্তার উপরেই টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে জনতা। থমকে যায় যানবাহন। পরে পুলিশ গিয়ে হটিয়ে দেয় অবরোধকারীদের। এর কিছুক্ষন পরেই জনতা পুলিশ খণ্ডযুদ্ধে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গড়পার কাছে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। শুরু হয় অবরোধ। পুলিশ পৌঁছতেই জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে শুরু করে বলে অভিযোগ। দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয় কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে। তাই অবরোধ তুলতে লাঠিচার্জ শুরু করে পুলিশ। আরও তেতে ওঠে এলাকা।
কোনা এক্সপ্রেসওয়ের উপর মোট দশটা যাত্রীবাহী বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। আচমকা অশান্তির মধ্যে পড়ে প্রাণের দায়ে ছোটাছুটি শুরু করেন বাসের যাত্রীরা। পালাতে গিয়ে বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই বয়স্ক মানুষ ও শিশু। আগুন লাগানো হয় ট্রাকেও। এদিকে সকাল থেকে হাওড়া শাখার বিভিন্ন স্টেশনে অবরোধ-বিক্ষোভের জেরে থমকে গেছে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ট্রেন চলাচল। সাঁকরাইল, আবাগা-সহ একাধিক স্টেশনে ট্রেন অবরোধের জেরে বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে পড়ে একাধিক দূরপাল্লার ও লোকাল ট্রেন।