তৈল সংস্থাগুলির দাবি করেছে এয়ার ইন্ডিয়ার মোট ৫ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি বকেয়া রয়েছে । সূত্রের খবর ২৩০ দিনেও নাকি ওই পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি বিমান সংস্থা । প্রায় ৮ মাস ধরে ৩ টি সরকারি তৈল সংস্থার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি বকেয়া রেখে আসছে এয়ার ইন্ডিয়া।
জ্বালানি বকেয়া কাণ্ডে নাম জড়াল দেশের অন্যতম নামি বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়ার। তৈল সংস্থাগুলির দাবি করেছে এয়ার ইন্ডিয়ার মোট ৫ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি বকেয়া রয়েছে ।
সূত্রের খবর ২৩০ দিনেও নাকি ওই পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি বিমান সংস্থা । প্রায় ৮ মাস ধরে ৩ টি সরকারি তৈল সংস্থার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি বকেয়া রেখে আসছে এয়ার ইন্ডিয়া। এরপরেই ক্রমশ চাপ নেমে আসতে শুরু করে তৈল সংস্থাগুলির থেকে। এমনটাই জানা গিয়েছে শুক্রবার ইন্ডিয়ান অয়েল কর্প(আইওসি)-এর দেওয়া এক বিবৃতি থেকে । যে কারণেই বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে আইওসি, ভারত পেট্রোলিয়াম কর্প লিমিটেড (বিপিসিএল) এবং হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়াম কর্প লিমিটেড(এইচপিসিএল) নামক সংস্থাগুলি ভারতের ৬ টি বিমান বন্দরে এই সংস্থাকে জ্বালানি হিসেবে জেট ফুয়েল বা এটিএফ সরবরাহ করা বন্ধ করে দিয়েছে। এই বিমান বন্দরগুলির মধ্যে রয়েছে- কোচি, পুনে, পাটনা, রাঁচি, ভাইজ্যাগ, মোহালি।
সম্প্রতি ইন্ডিয়ান অয়েল কর্প(আইওসি)- বিবৃতি দিয়েছে, “এই তিন তৈল বিপণন সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৫০০০ কোটি টাকা মূল্যের অর্থ বকেয়া রাখায় এয়ার ইন্ডিয়াকে কোচি, মোহালি, পুনে, রাঁচি, পাটনা এবং বিশাখাপত্তনমের মত বিমান বন্দরগুলিতে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।” আইওসি আরও জানিয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়াকে ৯০ দিনের ক্রেডিট পিরিয়ড দেওয়া হয়েছিল। যার অর্থ এই সময়কালের মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়াকে বকেয়া অর্থ পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু এই সময় দেওয়া স্বত্তেও বিমান সংস্থাটি অর্থ পরিশোধ করেনি।