১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে কালাজ্বরে (লেইশ্মানিয়াসিস) আক্রান্ত হয়ে, মাত্র ৩৭ বছর বয়সে জীবনাবসান ঘটে সুকুমার রায়ের
আজ ১০ সেপ্টেম্বর, বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও ভারতীয় সাহিত্যে ‘ননসেন্স রাইমের’-এর প্রবর্তক সুকুমার রায়ের ৯৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী । মঙ্গলবার এই বিশেষ দিনে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।
এদিন টুইটারে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মুখ্যমন্ত্রী ।এদিন টুইটে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, “আবোল তাবোল, পাগলা দাশু, হ য ব র ল, শব্দকল্পদ্রুম সহ আরও নানা কালজয়ী রচনার স্রষ্টা সুকুমার রায়ের প্রয়াণ দিবসে জানাই শ্রদ্ধার্ঘ্য ।” ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে কালাজ্বরে (লেইশ্মানিয়াসিস) আক্রান্ত হয়ে, মাত্র ৩৭ বছর বয়সে জীবনাবসান ঘটে সুকুমার রায়ের । সেই সময় এই রোগের কোনও চিকিৎসা ছিল না ।
সুকুমার রায় ছিলেন একাধারে লেখক, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, রম্যরচনাকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার ও সম্পাদক । তাঁর লেখা কবিতার বই আবোল তাবোল, গল্প হ-য-ব-র-ল, গল্প সংকলন পাগলা দাশু, এবং নাটক চলচ্চিত্তচঞ্চরী বিশ্বসাহিত্যে সর্বযুগের সেরা ‘ননসেন্স’ ধরণের ব্যঙ্গাত্মক শিশুসাহিত্যের অন্যতম । তাঁর প্রথম ও একমাত্র ননসেন্স ছড়ার বই ‘আবোল তাবোল’ শুধু বাংলা সাহিত্যে নয়, বরং বিশ্বসাহিত্যের অঙ্গনে নিজস্ব জায়গা করে নিয়েছে ।