খেলো ইন্ডিয়া ইয়ুথ গেমস ২০২০-এর শুভংকর, লোগো এবং জার্সি। শনিবার রাতে গুয়াহাটির সরুসজাই ক্ৰীড়া প্ৰকল্পে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ‘খেলো ইন্ডিয়া ইয়ুথ গেমস ২০২০’-এর থিম সংও আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবেশিত হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল এবং কেন্দ্ৰীয় ক্ৰীড়া ও যুবকল্যাণ দফতকের প্রতিমন্ত্ৰী (স্বতন্ত্র্র) কিরেণ রিজিজুর হাত দিয়ে উদ্মোচিত হল আগামী জানুয়ারিতে অসমে অনুষ্ঠেয় তৃতীয় খেলো ইন্ডিয়া ইয়ুথ গেমস ২০২০-এর শুভংকর, লোগো এবং জার্সি। শনিবার রাতে গুয়াহাটির সরুসজাই ক্ৰীড়া প্ৰকল্পে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ‘খেলো ইন্ডিয়া ইয়ুথ গেমস ২০২০’-এর থিম সংও আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবেশিত হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ প্ৰদান করে মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ বলেন, খেলো ইন্ডিয়া ইয়ুথ গেমস ২০২০-এর জন্য অসমের জনসাধারণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছেন। অনুষ্ঠেয় খেলো ইন্ডিয়া গেমসকে সফল করতে সর্বোতভাবে প্রচেষ্টা চালানো হবে, বলেন মুখ্যমন্ত্রী। এর আগে গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খেলা সফলতার সঙ্গে সাঙ্গ হয়েছে। অসমের জনসাধারণের সহযোগিতা এবং সদভাবনার জন্য তা সম্ভব হয়েছে বলেও প্রদত্ত ভাষণে বলেন সর্বানন্দ।
আসন্ন ক্ৰীড়া প্ৰতিযোগিতায় অসমের খেলোয়াড়রা তাঁদের নিজস্ব দক্ষতা প্ৰদৰ্শনের এক সুবৰ্ণ সুযোগ পাবেন বলে মন্তব্য করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ত্রীড়াবিদরা দৃঢ় মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্ৰমের মাধ্যমে তাঁদের উৎকৃষ্ট প্ৰদৰ্শন করতে হবে বলেও দাবি করেন।
অনুষ্ঠানে ভাষণ প্ৰদান করতে গিয়ে কিরেণ রিজিজু বলেন, গুয়াহাটি বৰ্তমান দেশের অন্যতম শীৰ্ষ ক্ৰীড়াস্থল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। বলেন, ২০২৪ এবং ২০২৮ সালে অলিম্পিকে যাতে ভারত বিশ্বের শীৰ্ষ ১০টি দেশের মধ্যে স্থান লাভ করতে পারে সেজন্য ক্ৰীড়া মন্ত্ৰক এক নির্দিষ্ট লক্ষ্য হাতে নিয়েছে। অনুষ্ঠানে ছিলেন অসমের তারকা খেলোয়াড় হিমা দাস, লাভলিনা বড়গোহাঁই প্রমুখ বহু।