বৈঠাখাল কালী মন্দিরে রাজ্য সরকারের বিশেষ প্যাকেজে মোট দশ লক্ষ টাকায় নির্মিত হয়েছে নতুন অতিথিশালা।
দীপান্বিতার শুভ লগ্নে দুই বিধায়ক পাথারকান্দির কৃষ্ণেন্দু পাল ও রাতাবাড়ির নবনির্বাচিত বিজয় মালাকারকে নিয়ে রবিবার পাথারকান্দির বৈঠাখাল কালীমন্দিরে নবনির্মিত অতিথিশালার উদ্ভোধন করেছেন করিমগঞ্জের সাংসদ কৃপানাথ মালাহ। এদিন সকালে গেরুয়া বসন পরিধান করে সাংসদ ও দুই বিধায়ক মন্দিরে এসে পূর্ব প্রস্তুতি মোতাবেক বহু ভক্ত ও মন্দির পরিচালন সমিতির কর্মকর্তাদের সাঙ্গেথে নিয়ে ফিতা কেঁটে মন্দিরের নবনির্মিত অতিথিশালার উদ্ভোধন করেন। পরে সবাই মন্দিরে পুজো দিয়ে দেশ ও সমাজের শান্তি কামনা করে কালী মায়ের প্রসাদও গ্রহণ করেছেন।
অতিথিশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংসদ কৃপানাথ মালাহের স্ত্রী ও শিশুপুত্র উপস্থিত ছিলেন। মায়ের পুজো ও মন্দিরের অতিথিশালা উদ্বোধনের পর পাথারকান্দির বিধায়ক সাংবাদিকদের সাথে আলাপচারিতায় বলেন, দীপাবলি হচ্ছে আলোর উৎসব। অশুভ শক্তিকে বিনাশ করে শুভ শক্তির প্রতিষ্ঠা করতে যুগ যুগ ধরে এই উৎসবের পালন হয়ে আসছে। এই উৎসবে সবাই বাড়িতে প্রদীপ প্রজ্বলন করে কালী মায়ের আরাধনা-সহ পূর্ব পুরুষদের নামে চৌদ্দ বাতিও উৎসর্গ করে থাকেন। তিনি পাথারকান্দিবাসিকে কালী পুজোর শুভেচ্ছাও জানান। পরে সাংসদ কৃপানাথ মালা ও রাতাবাড়ির নবনির্বাচিত বিধায়ক বিজয় মালাকার পৃথক পৃথক বার্তায় রাজ্যবাসিকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানান।
উল্লেখ্য, বৈঠাখাল কালী মন্দিরে রাজ্য সরকারের বিশেষ প্যাকেজে মোট দশ লক্ষ টাকায় নির্মিত হয়েছে নতুন অতিথিশালা।