রবিবার অবিস্মরণীয় বিশ্বকাপ ফাইনালে সুপার ওভারেও একই ফল। দুটি দলই তোলে ১৫ রান করে । কিন্তু ম্য়াচে বাউন্ডারির সংখ্যা বেশি থাকায় আইসিসি বিশ্বকাপ উঠল ইংল্যান্ডের হাতেই
ক্রিকেট ইতিহাসে সূচনা হল নতুন যুগের। ক্রিকেটের জন্মদাত্রী অবশেষে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেলেন। লর্ডসে সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথমবার বিশ্বকাপ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন হল ইংল্যান্ড। অসাধারণ ক্রিকেট প্রদর্শনের পরেও নিয়মের জাঁতাকলে শেষ হয়ে গেল কিউয়িদের বিশ্বকাপ জয়ের লড়াই। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ২৪১ রান তোলে ৷ জবাবে ইংল্যান্ড ৫০ ওভারে ২৪১ রানে অলআউট হয়ে যায়৷ স্কোর টাই হওয়ায় ম্যাচ নিস্পত্তির জন্য গড়ায় সুপার ওভারে৷
রবিবার অবিস্মরণীয় বিশ্বকাপ ফাইনালে সুপার ওভারেও একই ফল। দুটি দলই তোলে ১৫ রান করে । কিন্তু ম্য়াচে বাউন্ডারির সংখ্যা বেশি থাকায় আইসিসি বিশ্বকাপ উঠল ইংল্যান্ডের হাতেই। এক সময় যখন মনে হচ্ছিল ম্যাচ হাতছাড়া হতে চলেছে ইংল্যান্ডের, তখনই আশার প্রদীপশিখা আগলে রাখেন বেন স্টোকস। শেষ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ঠিক ২৪১ রানেই আটকে যায় বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ। সুপার ওভারে ইংল্যান্ডের হয়ে নামেন ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়ার দুই নায়ক জস বাটলার আর বেন স্টোকস। বোল্টের ওভারে তাঁরা তোলেন ১৫ রান। জবাবে জোফরা আর্চারের ওভারে মার্টিন গাপটিল আর জিমি নিশামও করেন ১৫ রান। তবে শেষ পর্যন্ত আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী বেশি সংখ্যক বাউন্ডারি মারার ফলে চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। লর্ডসে চূড়ান্ত উত্তেজক ফাইনাল সুপার ওভারে ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মত বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হল ইংল্যান্ড ৷